This site uses cookies.
Some of these cookies are essential to the operation of the site,
while others help to improve your experience by providing insights into how the site is being used.
For more information, please see the ProZ.com privacy policy.
This person has a SecurePRO™ card. Because this person is not a ProZ.com Plus subscriber, to view his or her SecurePRO™ card you must be a ProZ.com Business member or Plus subscriber.
Affiliations
This person is not affiliated with any business or Blue Board record at ProZ.com.
Services
Translation, Editing/proofreading
Expertise
Specializes in:
Agriculture
Anthropology
Economics
Environment & Ecology
Government / Politics
Journalism
Poetry & Literature
Tourism & Travel
Social Science, Sociology, Ethics, etc.
Medical (general)
Rates
Portfolio
Sample translations submitted: 3
Bengali to English: Sample 1
Source text - Bengali প্রশ্নকর্তাঃ আরাফাত ভাইয়া তোমার কাছ থেকে আমরা যা যা জানবো, যা যা তথ্য পাবো, সব কিছু ত
ভাইয়ার একার পক্ষে লিখে শেষ করা একটু কঠিন হয়ে যায় না? তাই আমরা একটু এই কথাগুলো
রেকর্ড করব যেন পরে আমরা অফিসে গিয়ে শুনে শুনে লিখতে পারি, ঠিক আছে? মুখে বলতে হবে, মাথা
ঝাঁকালে হবে না।
উত্তরদাতাঃ ঠিক আছে।
প্রশ্নকর্তাঃ সমস্যা নাই তো?
উত্তরদাতাঃ না।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা, যেকোনো ঘটনা তোমার মনে আছে, যেকোন ঘটনা হতে পারে ধর স্খুলে যাওয়ার
ঘটনা, মাছ ধরার ঘটনা, বন্ধুদের সাথে খেলতে যাওয়ার ঘটনা, পরে যাওয়ার ঘটনা, ঘুরতে যাওয়ার
ঘটনা, সবার প্রথমে তোমার মনে পরে কি? ছোটবেলার কোন জিনিসটা তোমার মনে পরে?
উত্তরদাতাঃ ছোটবেলার মনে হয়...(চুপ)
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা, তুমি প্রথম ভর্তি হইছিলা কি স্কুলে না মাদ্রাসায়?
উত্তরদাতাঃ হুম?
প্রশ্নকর্তাঃ প্রথম ভর্তি হইছিলা কি স্কুলে না মাদ্রাসায়?
উত্তরদাতাঃ ভাইয়া, ভর্তি হইছিলাম মাদ্রাসায়।
প্রশ্নকর্তাঃ কত বছর বয়সে?
উত্তরদাতাঃ ১০ বছর বয়সে
প্রশ্নকর্তাঃ ১০ বছর বয়সে
উত্তরদাতাঃ ১০ বছর বয়সে
প্রশ্নকর্তাঃ ১০ বছর বয়সে মাদ্রাসায় ভর্তি হইছিলা? এর আগে পরাশুনা কর নাই?
উত্তরদাতাঃ না
প্রশ্নকর্তাঃ তাইলে ১০ বছর বয়সে তুমি স্কুলে, না মানে, মাদ্রাসায় ভর্তি হইছ?
উত্তরদাতাঃ না প্রথমে স্কুলে ভর্তি হইছিলাম।
প্রশ্নকর্তাঃ এর আগে পড়াশুনা করছিলা কোথায়?
(২.১৩)
উত্তরদাতাঃ এর আগে পড়াশুনা করছিলাম না।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা প্রথমে যে ইস্কুলে গেলা, কেমন লাগছিল ওইদিন?
উত্তরদাতাঃ স্কুলে গেলাম, ভাল লাগছিল।
প্রশ্নকর্তাঃ ভাল লাগছিল? আচ্ছা তাইলে ভাল লাগার ঘটনাগুলো আমরা এইদিক থেকে লিখব। ১০
বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি, এইখানে লিখ।
উত্তরদাতাঃ (লিখছে। লিখতে গিয়ে থেমে যাচ্ছে।)
প্রশ্নকর্তাঃ আমি লিখে দেই? তাহলে তোমার বলার মাঝে থামতে হবে না।
উত্তরদাতাঃ হুম।
প্রশ্নকর্তাঃ ইস্কুলে ভর্তি করিয়ে দিছিল কে তোমাকে?
উত্তরদাতাঃ ইস্কুলে ভর্তি করিয়ে দিছে আমার আম্মু।
Translation - English Interviewer: Arafat bhaiya (brother), wouldn’t be it a tough job for your bhaiya to write it down all
alone, the things that we will get from you, or the information that we will pick up from you? So, we
want to record the conversation so that we can write it down later after getting back to the office and
listening to the recording. Did you get me? You have to speak; it won’t work if you wiggle your head,
right?
Respondent: Okay, it’s all right.
Interviewer: Are you sure you don’t have any problem?
Respondent: No.
Interviewer: Well, can you remember any incidences; it can be anything, such as, you were going to
school, you were fishing, you were playing with your friends, you fall down, you went for roaming
around etc. What you can remember, at first? What you can remember of your childhood?
Respondent: About my childhood, I think… (Silent)
Interviewer: Well, did you get admitted at a school or at a madrasha (Muslim religious school)?
Respondent: Hum.
Interviewer: You have got admitted at first at a school or at a madrasha?
Respondent: Bhaiya, I have got myself admitted at a madrasha.
Interviewer: How old you were then?
Respondent: I was 10 years old then.
Interviewer: Were you 10?
Respondent: Yes, I was.
Interviewer: You got yourself admitted at a madrasha when you were 10? Didn’t you study before that?
Respondent: No.
Interviewer: Well then, at 10, you got yourself admitted at a school or, I mean, at a madrasha?
Respondent: No, I went to a school, at first.
Interviewer: Where did you study before that?
(2.13)
Respondent: I didn’t study earlier than that.
Interviewer: Well, how did you feel when you went to the school, at first?
Respondent: I went to the school. I felt good.
Interviewer: You felt good? Well then, we would write about your incidences of good feelings from here.
Write here, admitted at a school at the age 10.
Respondent: (He wrote. While writing, he was impeding).
Interviewer: Can I write? In that case, you need not to take a pause while talking.
Respondent: Hum.
Interviewer: Who had got you admitted at the school?
Respondent: My mother got me admitted at the school.
English to Bengali: Sample 2
Source text - English DESTINATION DACCA
Jaggi, I am a Corps Commander. I am expected to exploit an opportunity. If an opportunity
presents itself to cross the Meghna and give you an aim plus I will take it. I am giving you the
West Bank and beyond; you should be happy.
-Lieutenant General Sagat Singh to his Army Commander
THE EARLY BATTLES IN THE EAST
The first major attacks into East Pakistan by the Indian Army along with elements of the Mukti
Bahini were launched on the night of 20/21 November along multiple ingress points. Shuja
Nawaz goes to the extent of indicating that twenty-three salient inside East Pakistan were
attacked as fierce brigade battles were fought at Boyra in the western sector, Hilli in the north-
western sector, Akhaura in the eastern sector and Sylhet in the north-eastern sector. Two
brigades of the Indian Army's 9th Division made significant progress towards Niazi's fortress of
Jessore by capturing a large enclave that comprised the forward defensive localities of Boyra and
Garibpur by the end of November.
The curtain-raiser for the air campaign also took place in this sector between Sabres of 14
Squadron, PAF, and Gnats of 22 Squadron, IAF. The Gnats were operating an air defence
detachment at Dum Dum airport at Calcutta as it was a mere 80 km from the border and needed
air defence protection. Corroborating what Shuja Nawaz and John Gill write about large-scale
action by the Indian Army in November, Jagan and Chopra suggest that the Indian Army had
made significant inroads as early as 12 November and that PAF Sabres were called into action on
19 November to support a beleaguered 107 Brigade, which was fighting a rearguard action
around Boyra against two marauding Indian brigades. On 21 November, as the Pakistanis called
upon the lone armoured squadron of approximately fourteen Chaffee tanks along with repeated
air strikes to throw back the numerically superior Indian forces, the IAF was finally called into
action, much to the relief of the Indian brigades under attack.
To the north-west, significant gains were made towards Thakurgaon and Dinajpur; the border
defences at Hilli, though, were a tough nut crack. It was 4 Frontier Force (FF), and a company of
13 Frontier Force along with some armour and artillery, which fought a valiant defensive battle
against 202 Brigade of the Indian Army from well-fortified defences. This prolonged battle of
attrition from 22 November to 7 December ended when the defences at Hilli were bypassed by
another Indian brigade as the defenders withdrew to their depth defences at Bogra. After
incurring some losses during the initial days of the war, the Indian Army rightly looked at
bypassing fortified forward defences, rather than taking them on headlong. Air Marshal B.N.
Gokhale, also called Bingo, was amongst the youngest IAF pilots to take part in the 1971
operations. He recollects that his first mission on 4 December as part of a four-aircraft Hunter
formation from 7 Squadron was an interdiction mission against a railway station near Hilli. This
was part of the operational plan to isolate Hilli and prevent any reinforcements from coming in,
or enabling the defenders to withdraw towards their depth defences at Bogra.
Translation - Bengali গন্তব্য ঢাকা
জাজ্ঞি, আমি একজন কোর কমান্ডার। একটি সুযোগের সদ্ব্যবহার করব বলে আমি আশা করছি। যদি এই সুযোগটি
নিজে থেকেই আমাদের মেঘনা পার হতে ও একটি লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে তাহলে আমি এটি নিতে যাচ্ছি। আমি
তোমাকে পশ্চিম তীর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলি দিচ্ছি এবং তোমার এতে সন্তোষট থাকা উচিৎ।
-তাঁর আর্মি কমান্ডারকে পাঠানো লেফটেন্যান্ট জেনারেল সাগাত সিং-এর বার্তা
পূর্বাঞ্চলে প্রাথমিক যুদ্ধ
পূর্ব পাকিস্তানের অভ্যন্তরে একাধিক স্থানে অনুপ্রবেশ করে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম বড়সড় আক্রমণগুলি
২০/২১ নভেম্বর রাতেই শুরু হয়েছিল। সুজা নেওয়াজের বক্তব্য অনুযায়ী পূর্ব পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ২৩টি উল্লেখযোগ্য
আক্রমণ করা হয়েছিল, এবং পশ্চিম সেক্টরের বয়রাতে, উত্তর-পশ্চিম সেক্টরের হিলিতে, পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরের আখাউড়াতে
ও উত্তর-পূর্ব সেক্টরের সিলেটে ব্রিগেড পর্যায়ে প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়েছিল। নভেম্বরের শেষে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নবম
ডিভিশনের দুটি ব্রিগেড নিয়াজির দুর্গ যশোরের বয়রা ও গরিবপুরের অগ্রবর্তী রক্ষণাত্মক বিস্তীর্ণ এক এলাকা দখলে এনে
যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছিল।
একইসাথে এই সেক্টরে যুদ্ধ শুরুর আগেই আইএএফের ২২ স্কোয়াড্রনের ন্যাট ও পিএএফের ১৪ স্কোয়াড্রনের স্যাবর
যুদ্ধবিমানগুলির মাঝে এক ছোটখাট আকাশযুদ্ধ হয়ে যায়। কোলকাতার দমদম বিমানবন্দরটি সীমান্ত থেকে মাত্র ৮০
কিলোমিটার দূরে হওয়ায় সেটির জন্য আকাশ প্রতিরক্ষার প্রয়োজন ছিল, এবং সেহেতু ন্যাট যুদ্ধবিমানগুলি সেথায় একটি
এয়ার ডিফেন্স ডিটাচমেনট হিসেবে কাজ করছিল। নভেম্বরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বড়সড় কার্যক্রমের যে বর্ণনা সুজা
নেওয়াজ ও জন গিল তাঁদের লেখায় দিয়েছেন তা সমর্থন করে জগন ও চোপরা বলেছেন যে ভারতীয় সেনাবাহিনী ১২
নভেম্বরের মধ্যেই যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছিল যার ফলে পিএএফ তার স্যাবর যুদ্ধবিমানগুলিকে ১৯
নভেম্বরে বয়রা এলাকায় অবরোধের শিকার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ১০৭ ব্রিগেডের পশ্চাদ্ভাগ রক্ষায় সহায়তা করার জন্য
পাঠায়। সেসময় ঐ ব্রিগেডটি দুটি আক্রমণাত্মক ভারতীয় ব্রিগেডের সাথে লড়ছিল। ২১ নভেম্বর পাকিস্তানীরা আনুমানিক
১৪টি ক্যাফী ট্যাঙ্ক সম্বলিত তাঁদের একমাত্র সাঁজোয়া স্কোয়াড্রনটিকে লড়াইয়ে তাঁদেরকে সহায়তা করার জন্য ডাকে। সাথে
তাঁরা মুহুর্মুহু বিমান আক্রমণও করতে থাকে যাতে করে তাঁরা সংখ্যায় বেশী ভারতীয় বাহিনীকে পিছনে হটিয়ে দিতে
পারে। আক্রমণের শিকার ভারতীয় ব্রিগেডদুটিকে কিছুটা স্বস্তি দেবার জন্য শেষতক তাই আইএএফকে ডাকা হয়।
যদিও হিলির সীমান্ত প্রতিরক্ষাবুহ্য ভেঙে ফেলাটা কঠিন কাজ ছিল, তবুও উত্তর-পশ্চিম সেক্টরের ঠাকুরগাঁও ও
দিনাজপুরে আডভান্সের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জিত হয়। শক্ত প্রতিরক্ষাবুহ্যর আড়াল থেকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ৪
ফ্রন্টিয়ার ফোরস (এফএফ) ও কিছু সাঁজোয়া ও গোলন্দাজ সহায়তাসহ ১৩ ফ্রন্টিয়ার ফোরসের একটি কোম্পানি
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২০২ ব্রিগেডের বিরুদ্ধে খুবই বীরত্বপূর্ণ রক্ষণাত্মক এক লড়াই লড়ে। সেই দীর্ঘস্থায়ী ও ক্লান্তিকর
লড়াইটি ২২ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। এটি শেষ হয় যখন অন্য একটি ভারতীয় ব্রিগেড হিলির
প্রতিরক্ষাবুহ্য এড়িয়ে এগিয়ে আসে। হিলির সেই প্রতিরক্ষাবাহিনী সেসময় সেখান থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে বগুড়ায়
গভীর প্রতিরক্ষাবুহ্যে অবস্থান নেয়। যুদ্ধের প্রাথমিক দিনগুলিতে বেশকিছু ক্ষয়ক্ষতির পর ভারতীয় সেনাবাহিনী
সঠিকভাবেই পাকিস্তানের অগ্রবর্তী শক্ত সীমান্ত প্রতিরক্ষাবুহ্যগুলির সাথে সম্মুখযুদ্ধ এড়িয়ে সেগুলিকে পাশ কাটিয়ে সামনে
এগিয়ে যাবার দিকে ঝুঁকে পড়ে। বিঙ্গো নামে পরিচিত এয়ার মার্শাল বি এন গোখলে ছিলেন আইএএফের কনিষ্ঠতম
পাইলটদের একজন যিনি ১৯৭১ সালে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতি হাতড়ে আমাকে বলেছিলেন
যে তাঁর প্রথম মিশন ছিল ৪ ডিসেম্বরে হিলির কাছে একটি রেলস্টেশনে আঘাত হানা। যুদ্ধে এধরনের আক্রমণ ছিল এক
নিষিদ্ধ কাজ যা তিনি ৭ স্কোয়াড্রনের ৪টি বিমানের সমন্বয়ে একটি হান্টার ফরমেশনের একটি হয়ে করেছিলেন। ঐ
আক্রমণটির লক্ষ্য ছিল হিলিকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার একটি বড় অপারেশন প্লানের আংশিক বাস্তবায়ন যাতে করে সেখানে
তাঁদের রিইনফরসমেনট কে বাধাগ্রস্থ করা যায় বা সেথাকার প্রতিরক্ষাবাহিনীটি যেন সেখান থেকে নিজেদের প্রত্যাহার
করে বগুড়ায় গভীর প্রতিরক্ষাবুহ্যে অবস্থান নিতে না পারে তা নিশ্চিত করা।
English to Bengali: Sample 3
Source text - English Saga of PAF in East Pakistan – 1971
An informal account by Air Marshal Inam-ul- Haque Khan (Retd), HJ, Former Air Officer
Commanding East Pakistan
After the war, the Government of Pakistan established a Commission headed by Chief
Justice of Supreme Court of Pakistan Mr Hamood-ur- Rahman with just and truly needed
Terms of Reference to look into political, economic, social, administrative, bureaucratic,
military, etc, causes and factors which led to the debacle. Later, the government of the day
and civil establishment, apprehending incrimination, restricted the Terms of Reference and
confined these to only the military factors, thus making armed forces the scapegoat for all
the misdeeds of past and present rulers, political leaders and the establishment. Hamood-
ur-Rahman Commission (HRC) gave their verdict on East Pakistan debacle in 1974, but
the report was never shown to us who underwent interrogation. Some years ago,
“Declassified portions of HRC report – text 28” published by DAWN on February 4, 2001
dealing with the role of PN and PAF, which came to my notice recently. A few statements
therein needed clarification. In this saga, inter alia, I have given the rationale of some of
our actions which fell short of HRC approval.
Grim Backdrop
On 30 th March, 1971 when I was posted to GHQ as Director Joint Warfare and
concurrently, as the first PAF Directing Staff of National Defence College, I was asked at
midday to report immediately to the C-in- C PAF, Air Marshal A Rahim Khan, at Peshawar.
An aircraft was provided which promptly flew me there. The C-in- C gave me a letter
addressed to Air Commodore M Z Masud (though known as Mitty Masud but I will call him
MZ), Air Officer Commanding, East Pakistan and Base Commander Dacca, asking him to
hand over both commands to me immediately as he (MZ) was not in favour of military
action and was seen to be not fully cooperating with the Army. This was evidently told to
Rahim Khan by the Generals returning from Dacca.
I returned to Rawalpindi and left by the evening, reaching Dacca next morning by PIA
routed via Colombo. Immediately, I went to MZ’s office and performed the most painful and
unpleasant task of handing over the C-in- C’s letter. ‘Painful and unpleasant’ because MZ
was and probably, has been, the most brilliant planner and professional commander ever
produced by PAF, who very ably led the air battle from Sargodha in 1965 War. I had the
highest regards and respect for him.
Translation - Bengali ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তানে পিএএফ এর গল্পগাঁথা
ভূতপূর্ব এয়ার অফিসার কমান্ডিং, পূর্ব পাকিস্তান অবসরপ্রাপ্ত এয়ার মার্শাল ইনাম-উল- হক খান, এইচজের একটি
অনানুষ্ঠানিক বর্ণনা
যুদ্ধের পরে কোন কোন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, প্রশাসনিক, আমলাতান্ত্রিক ও সামরিক কারন পাকিস্তানকে
বিপর্যয়ের পথে নিয়ে যায় তা খতিয়ে দেখার জন্য পাকিস্তান সরকার একান্তই প্রয়োজনীয় ও যথার্থ একটি টার্মস অফ
রেফারেন্স সহ পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জনাব হামুদ-উর- রহমান কে প্রধান করে একটি কমিশন
গঠন করে। পরবর্তীতে, নিজেরাই অভিযুক্ত হওয়ার আশংকায় তখনকার গদ্দানসিন সরকার ও বেসামরিক
এসট্যাবলিশমেনট টার্মস অফ রেফারেন্সটিকে শুধুমাত্র সামরিক কারণগুলি খুঁজে বের করার মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলে,
এবং এভাবই সামরিক বাহিনীকে অতীত ও বর্তমানের সব রাজনৈতিক নেতা, এসট্যাবলিশমেনট ও শাসকদের সব
ভুলভ্রান্তির বলির পাঁঠা বানিয়ে ফেলে। হামুদ-উর- রহমান কমিশন (এইচআরসি) ১৯৭৪ সনে পূর্ব পাকিস্তানের উপর তাঁদের
রায় দেন। তবে প্রতিবেদনটি তাঁরা আমারা যারা জিজ্ঞাসাবাদের শিকার হয়েছিলাম তাঁদের কখনই দেননি। কয়েক বছর আগে
ডন পিএন ও পিএএফ এর ভুমিকার আলোচনা সম্বলিত “ডিক্লাসিফায়েড পোরশন্স অফ এইচআরসি রিপোর্ট-টেকস্ট ২৮”
৪ ফেব্রুয়ারি ২০০১ তারিখে প্রকাশ করে যা সম্প্রতি আমার নজরে এসেছে। কিছু বিষয়ের যে বর্ণনা সেখানে রয়েছে তার
ব্যাখ্যা দেয়া আমি প্রয়োজন মনে করছি। এই গল্পগাঁথায়, অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে, এইচআরসির অনুমোদনের ঘাটতি ছিল
আমাদের এমন কিছু কার্যক্রম সম্পর্কে আমার যৌক্তিকতা তুলে ধরেছি।
ভয়ঙ্কর পটভূমিকা
৩০ মার্চ ১৯৭১ আমি যখন জিএইচকিউ তে ডিরেক্টর জয়েন্ট ওয়ারফেয়ার ও একইসাথে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে প্রথম
পিএএফ ডিরেক্টিইং স্টাফ হিসাবে কর্মরত ছিলাম, ঠিক দুপুরবেলা পেশোয়ারে অবস্থানরত পিএএফের সি-ইন- সি এয়ার
মার্শাল এ রহিম খানের সাথে আমাকে অতিস্বত্বর সাক্ষাতের আদেশ দেয়া হল। আমাকে একটি বিমান দেয়া হয়েছিল যেটি
I have enjoyed a wealth of experiences from being a Gentleman Cadet at the BMA, a NGO professional for 35 years plus, an assistant editor of an English newsmagazine, a translator, a social development consultant, a microfinance and financial inclusion expert, a researcher, a writer, and back to translation again. Through it all I have been a news junkie. I still maintain many of the relationships in the news business, and look forward to sharing what insight I can as well as some of the critical views I have never hidden, while in my old age I tend to temper my honesty with a bit of mercy and compassion.
Keywords: Bengali, Anthropology, Social Sciences, Journalism